রংপুরে জেলাল খুনের ঘটনায় হারুন অর রশিদকে ফাঁসানো হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ করেছেন, আসামীর বাবা শাহ মোঃ ওয়াজেদ আলী। তিনি বলেন, রংপুর সদর উপজেলা পালিচড়া একরামিয়া ও খাঁন চৌধুরী দাখিল মাদ্রাসায় নিয়োগ সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে তার ছেলেকে উদ্দেশ্য প্রনোদিত হয়ে হত্যা মামলার আসামী করা হয়েছে।পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বদরগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনের অদুরে ঘুমটির কাছে যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধারের পর গত ৫ অক্টোবর রংপুর জিআরপি ফাঁড়ির এসআই আব্দুল মান্নান লালমনিরহাট জিআরপি থানায় একটি এজহার করেন। ওই এজাহারে কোন আসামীর নাম ছিলনা। পরে লালমনিরহাট জিআরপি থানার এসআই আবু হাসান সরকার বাদি হয়ে রংপুর জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী আদালতে একটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলার আসামী করা হয় রংপুর সদরের সদ্যপুষ্করিনী ইউনিয়নের পালিচড়া কেরানীপাড়া এলাকার শাহ মোঃ ওয়াজেদ আলীর ছেলে হারন অর রশিদকে।
আসামীর বাবা শাহ মোঃ ওয়াজেদ আলী অভিযোগ, প্রথমে ওই মাদ্রাসায় তার ছেলেকে লাইব্রেরীয়ান পদে নেয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেখানে তার ছেলেকে না নিয়ে ৫লাখ টাকার বিনিময়ে অন্য একজনকে ওই পদে নিয়োগ দেয়া হয়। এঘটনার প্রতিবাদ করলে তাকে মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটি থেকে বাদ দেয়া হয়। অথচ তিনি ওই মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা সুপার ছিলেন। এনিয়ে সেখানে মাদ্রাসা ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সুপারের সাথে তার বিরোধ বাঁধে। তার পক্ষ নিয়ে এই বিরোধে জড়িয়ে পড়েন ছেলে হারুন অন রশিদ। মাদ্রাসার বিরোধে জড়িয়ে পড়ার কারণে তার ছেলেকে হত্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে। অথচ এই হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত রয়েছে মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আব্দুর রউফ, কমিটির সাবেক সভাপতি তছলিম উদ্দিন, সুপার মওলানা আমজাদ হোসেন, এলাকার আমিনুলসহ আনেকে। তদন্ত করলে জেলাল হত্যা আসল রহস্য উদঘাটিত হবে বলে তিনি জানান। এলাকাবাসী শহর আলী জনান, হারুন অর রশিদ এক উচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তি। তার মাধ্যমে কোন ভাবেই খুনের ঘটনা ঘটতে পারেনা বলে জানান।
উলে¬খ্য, রংপুর সিটি করপোরেশন ৩১ নং ওর্য়াডের আরাজি ধর্মদাস এলাকার আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে জেলাল মিয়ার (২৫) গত ১ অক্টোবর অটো বাইক নিয়ে বের হয়। তাকে ডেকে নিয়ে যায় পালিচড়া একরামিয়া ও খাঁন চৌধুরী দাখিল মাদ্রাসায় সাবেক সভাপতি তছলিম উদ্দিন। এর পর থেকে সে নিখাঁজ ছিল। গত ৪ অক্টোবর লাশ বদরগঞ্জ উপজেলার রেলওয়ে স্টেশনের অদুরে ঘুমটির কাছে রেল লাইন থেকে তার গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশটি উদ্ধার করেন রংপুর জিআরপি ফাঁড়ির এসআই আব্দুল মান্নান। পরে লালমনিরহাট জিআরপি থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়। জেলাল অটোবাইক চালাতেন।
আসামীর বাবা শাহ মোঃ ওয়াজেদ আলী অভিযোগ, প্রথমে ওই মাদ্রাসায় তার ছেলেকে লাইব্রেরীয়ান পদে নেয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেখানে তার ছেলেকে না নিয়ে ৫লাখ টাকার বিনিময়ে অন্য একজনকে ওই পদে নিয়োগ দেয়া হয়। এঘটনার প্রতিবাদ করলে তাকে মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটি থেকে বাদ দেয়া হয়। অথচ তিনি ওই মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা সুপার ছিলেন। এনিয়ে সেখানে মাদ্রাসা ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ও সুপারের সাথে তার বিরোধ বাঁধে। তার পক্ষ নিয়ে এই বিরোধে জড়িয়ে পড়েন ছেলে হারুন অন রশিদ। মাদ্রাসার বিরোধে জড়িয়ে পড়ার কারণে তার ছেলেকে হত্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে। অথচ এই হত্যাকান্ডের সাথে জড়িত রয়েছে মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি আব্দুর রউফ, কমিটির সাবেক সভাপতি তছলিম উদ্দিন, সুপার মওলানা আমজাদ হোসেন, এলাকার আমিনুলসহ আনেকে। তদন্ত করলে জেলাল হত্যা আসল রহস্য উদঘাটিত হবে বলে তিনি জানান। এলাকাবাসী শহর আলী জনান, হারুন অর রশিদ এক উচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তি। তার মাধ্যমে কোন ভাবেই খুনের ঘটনা ঘটতে পারেনা বলে জানান।
উলে¬খ্য, রংপুর সিটি করপোরেশন ৩১ নং ওর্য়াডের আরাজি ধর্মদাস এলাকার আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে জেলাল মিয়ার (২৫) গত ১ অক্টোবর অটো বাইক নিয়ে বের হয়। তাকে ডেকে নিয়ে যায় পালিচড়া একরামিয়া ও খাঁন চৌধুরী দাখিল মাদ্রাসায় সাবেক সভাপতি তছলিম উদ্দিন। এর পর থেকে সে নিখাঁজ ছিল। গত ৪ অক্টোবর লাশ বদরগঞ্জ উপজেলার রেলওয়ে স্টেশনের অদুরে ঘুমটির কাছে রেল লাইন থেকে তার গলাকাটা লাশ উদ্ধার করা হয়। লাশটি উদ্ধার করেন রংপুর জিআরপি ফাঁড়ির এসআই আব্দুল মান্নান। পরে লালমনিরহাট জিআরপি থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়। জেলাল অটোবাইক চালাতেন।

