এইমাত্র পাওয়া খবর :
Home » , » শরীরের বিষ ঝেড়ে ফেলার ১০টি উপায়

শরীরের বিষ ঝেড়ে ফেলার ১০টি উপায়

Written By Unknown on ২৫ নভেম্বর ২০১৩ | সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০১৩

search engine optimization

দূষণ আর ভেজালের এই যুগে কতভাবেই না বিষ ঢোকে আমাদের দেহে। এসব বিষ থেকে পুরোপুরি রেহাই পাওয়া দিনে দিনে প্রায় অসম্ভব হয়ে উঠেছে। তবে কিছু ব্যবস্থা নিলে বিষের মাত্রা এবং প্রভাব কমিয়ে আনা যায় অনেকটাই।


এড়িয়ে চলুন টিনজাত খাবার
টিনজাত মাছ, মাংস, জুস, সবজি, ফল ইত্যাদির মধ্যে পাওয়া গেছে বিপিএ। এটি এক ধরনের রাসায়নিক যা আমাদের বুড়িয়ে যাবার প্রক্রিয়াকে দ্রুততর করে। এছাড়া শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-এর পরিমাণ হ্রাস করে বিপিএ।


প্লাস্টিকের বোতল ব্যবহারে বিরত থাকুন
অধিকাংশ প্লাস্টিকের বোতলেও রয়েছে বিপিএ। বিপিএ মুক্ত পণ্য ব্যবহার করুন। প্লাস্টিকের বোতলে নিয়মিত পানি পান করা থেকে বিরত থাকুন।


মেকআপ ব্যবহারে সতর্ক থাকুন
গ্লস বা ফাউন্ডেশন ব্যবহার না করে মেকআপ করার কথা ভাবাই যায় না। তবে এ বিষয়ে সতর্ক থাকুন। কারণ এতে রয়েছে এমন সব রাসায়নিক উপাদান যা আপনার হরমোনে ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করে মারাত্মক সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই মেকআপের ব্যবহার সীমিত রাখুন।


গৃহস্থালি পরিষ্কারের দ্রব্য ব্যবহার করুন সাবধানে
গৃহস্থালি পরিষ্কারক দ্রব্যে থাকে অত্যন্ত ক্ষতিকারক ডাইওক্সিন। ডাইওক্সিন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। এছাড়া রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ও যকৃতের কাজ ব্যাহত করে।


ধূমপান ও মাদক ত্যাগ করুন
ধূমপান আর মাদক দেহের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। যত দ্রুত সম্ভব এ ধরনের আসক্তি থেকে নিজেকে রক্ষা করুন।


এড়িয়ে চলুন কোমল পানীয় এবং জাঙ্ক ফুড
কোমল পানীয় এবং জাঙ্ক ফুড স্থূলতাসহ অনেক দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ। এছাড়া অতিরিক্ত কফি এবং চা পান থেকেও বিরত থাকুন।


প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ সেবন থেকে বিরত থাকুন
অতিরিক্ত ওষুধ খেলে শরীরের বিষমুক্তকরণ প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয়। কারণ অতিরিক্ত ওষুধ সেবনে ক্ষতিগ্রস্ত হয় লিভার এবং কিডনি । চিকিত্সকের পরামর্শ ছাড়া একেবারেই ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।


খাদ্য তালিকায় যোগ করুন পেয়ারা, পেঁয়াজ, রসুন এবং শাক-সবজি
শরীরের বিষমুক্তকরণ প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে এ খাবারগুলো। খাদ্য তালিকায় এসব খাবারের পরিমাণ বাড়ান।


স্বাস্থ্যকর আমিষ খান বেশি বেশি
ডাল, শিম, মুরগি, ডিম ইত্যাদি আমিষ সমৃদ্ধ খাবার দেহ গঠনের সাথে সাথে শরীর বিষমুক্ত করতেও সাহায্য করে।


দৈনিক ৮ ঘণ্টা ঘুমান
সুনিদ্রা ক্লান্ত দেহকে নতুন জীবন দেয়। পর্যাপ্ত ঘুমে দেহের বিষমুক্তকরণ ক্ষমতা বাড়ে। তাই ভাল ঘুম শরীরের জন্য খুব দরকারি।



দূষণ আর ভেজালের এই যুগে কতভাবেই না বিষ ঢোকে আমাদের দেহে। এসব বিষ থেকে পুরোপুরি রেহাই পাওয়া দিনে দিনে প্রায় অসম্ভব হয়ে উঠেছে। তবে কিছু ব্যবস্থা নিলে বিষের মাত্রা এবং প্রভাব কমিয়ে আনা যায় অনেকটাই।


এড়িয়ে চলুন টিনজাত খাবার


টিনজাত মাছ, মাংস, জুস, সবজি, ফল ইত্যাদির মধ্যে পাওয়া গেছে বিপিএ। এটি এক ধরনের রাসায়নিক যা আমাদের বুড়িয়ে যাবার প্রক্রিয়াকে দ্রুততর করে। এছাড়া শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-এর পরিমাণ হ্রাস করে বিপিএ।


প্লাস্টিকের বোতল ব্যবহারে বিরত থাকুন


অধিকাংশ প্লাস্টিকের বোতলেও রয়েছে বিপিএ। বিপিএ মুক্ত পণ্য ব্যবহার করুন। প্লাস্টিকের বোতলে নিয়মিত পানি পান করা থেকে বিরত থাকুন।


মেকআপ ব্যবহারে সতর্ক থাকুন


গ্লস বা ফাউন্ডেশন ব্যবহার না করে মেকআপ করার কথা ভাবাই যায় না। তবে এ বিষয়ে সতর্ক থাকুন। কারণ এতে রয়েছে এমন সব রাসায়নিক উপাদান যা আপনার হরমোনে ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করে মারাত্মক সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই মেকআপের ব্যবহার সীমিত রাখুন।


গৃহস্থালি পরিষ্কারের দ্রব্য ব্যবহার করুন সাবধানে 


গৃহস্থালি পরিষ্কারক দ্রব্যে থাকে অত্যন্ত ক্ষতিকারক ডাইওক্সিন। ডাইওক্সিন ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। এছাড়া রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ও যকৃতের কাজ ব্যাহত করে। 


ধূমপান ও মাদক ত্যাগ করুন


ধূমপান আর মাদক দেহের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। যত দ্রুত সম্ভব এ ধরনের আসক্তি থেকে নিজেকে রক্ষা করুন।


এড়িয়ে চলুন কোমল পানীয় এবং জাঙ্ক ফুড 


কোমল পানীয় এবং জাঙ্ক ফুড স্থূলতাসহ অনেক দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ। এছাড়া অতিরিক্ত কফি এবং চা পান থেকেও বিরত থাকুন।


প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ সেবন থেকে বিরত থাকুন


অতিরিক্ত ওষুধ খেলে শরীরের বিষমুক্তকরণ প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয়। কারণ অতিরিক্ত ওষুধ সেবনে ক্ষতিগ্রস্ত হয় লিভার এবং কিডনি । চিকিত্সকের পরামর্শ ছাড়া একেবারেই ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।


খাদ্য তালিকায় যোগ করুন পেয়ারা, পেঁয়াজ, রসুন এবং শাক-সবজি


শরীরের বিষমুক্তকরণ প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে এ খাবারগুলো। খাদ্য তালিকায় এসব খাবারের পরিমাণ বাড়ান।


স্বাস্থ্যকর আমিষ খান বেশি বেশি


ডাল, শিম, মুরগি, ডিম ইত্যাদি আমিষ সমৃদ্ধ খাবার দেহ গঠনের সাথে সাথে শরীর বিষমুক্ত করতেও সাহায্য করে।


দৈনিক ৮ ঘণ্টা ঘুমান


সুনিদ্রা ক্লান্ত দেহকে নতুন জীবন দেয়। পর্যাপ্ত ঘুমে দেহের বিষমুক্তকরণ ক্ষমতা বাড়ে। তাই ভাল ঘুম শরীরের জন্য খুব দরকারি।
- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/lifestyle/2013/11/24/24249#sthash.BcnqMOoH.dpuf
Share this post :
 
Auto Scroll Stop Scroll