আগামী সপ্তাহেও সম্প্রসারিত হচ্ছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোটের দেশব্যাপী সড়কপথ, রেলপথ ও নৌপথ অবরোধের কর্মসূচি। রোববার থেকে টানা ৬০ ঘণ্টার এ কর্মসূচি বৃহস্পতিবার ঘোষণা হবে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে। এছাড়া নির্বাচন কমিশন ঘেরাওয়ের মতো কঠোর কর্মসূচি দেয়ার কথা ভাবছে প্রধান বিরোধী দল।
এক সূত্র জানায়, বিরোধী জোটের সিনিয়র কোনো নেতাকে আটক করামাত্র সংশ্লিষ্ট এলাকায় তাৎক্ষণিক হরতাল ডাকা হবে। এছাড়া নেতাকর্মীদের ওপর হামলা-নির্যাতন ও হতাহতের ঘটনায় স্থানীয় পর্যায় থেকে হরতালসহ যথাযথ কর্মসূচির সিদ্ধান্ত নেয়ার নির্দেশনা কেন্দ্র থেকে দেয়া হয়েছে। আর কেন্দ্রীয় পর্যায়ে জোটনেত্রী খালেদা জিয়াকে যে কোনো কর্মসূচির সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা আগে থেকেই দিয়ে রেখেছে ১৮ দল।
এক সূত্র জানায়, বিরোধী জোটের সিনিয়র কোনো নেতাকে আটক করামাত্র সংশ্লিষ্ট এলাকায় তাৎক্ষণিক হরতাল ডাকা হবে। এছাড়া নেতাকর্মীদের ওপর হামলা-নির্যাতন ও হতাহতের ঘটনায় স্থানীয় পর্যায় থেকে হরতালসহ যথাযথ কর্মসূচির সিদ্ধান্ত নেয়ার নির্দেশনা কেন্দ্র থেকে দেয়া হয়েছে। আর কেন্দ্রীয় পর্যায়ে জোটনেত্রী খালেদা জিয়াকে যে কোনো কর্মসূচির সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা আগে থেকেই দিয়ে রেখেছে ১৮ দল।
নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে দীর্ঘদিন সভা-সমাবেশ, বিক্ষোভ ও হরতালের মতো কর্মসূচি পালন করে আসছে প্রধান বিরোধী দল। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আভাস পেয়ে গত সপ্তাহে বিরোধী জোট ঘোষণা দেয়Ñ নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের ব্যবস্থা না করে যে মুহূর্তে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে সে মুহূর্ত থেকে দেশ অচল করে দেয়া হবে। বিরোধী দলের দাবি উপেক্ষা করে সোমবার একতরফা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করায় নতুন মাত্রায় শুরু হয় আন্দোলন। প্রতিবাদে সোমবার রাতেই সারা দেশে ৪৮ ঘণ্টার সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধের ঘোষণা দেয় ১৮ দল। এ কর্মসূচির মধ্য দিয়ে আন্দোলনের দ্বিতীয় পর্বে যাত্রা শুরু করে বিরোধী জোট। রাতেই আটক করা হয় দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহকে। এর প্রতিবাদে তার নির্বাচনী এলাকা কাপাসিয়া ও গাজীপুরে হরতালের ডাক দেয় স্থানীয় বিএনপি। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধের মধ্য দিয়ে রাজধানী ঢাকাকে সারা দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করার লক্ষ্যে কর্মসূচি দিচ্ছে বিরোধী দল। দফায় দফায় এ অবরোধ অব্যাহত রাখা হবে।
জনসম্পৃক্ততা আরও বাড়িয়ে অসহযোগ কর্মসূচির দিকে নেয়া হবে দাবি আদায়ের অন্দোলনকে। সর্বশেষ সারা দেশে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও, লাগাতার অবরোধ এবং নির্বাচন প্রতিহত করার লক্ষ্য নিয়ে আরও কিছু কঠোর ও কঠিন কর্মসূচির ডাক দেবে বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোট। পাশাপাশি সংলাপের মাধ্যমে সমঝোতার চেষ্টা অব্যাহত রাখার কৌশল নিয়ে এগুচ্ছে বিএনপিসহ শরিক ও মিত্র দলগুলো। এর আগে বিভিন্ন সভা-সমাবেশ ও সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলন এবং সংলাপ একসঙ্গে চলবে বলে ঘোষণা দেন জোট নেত্রী খালেদা জিয়া। পাশাপাশি নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের বিষয়ে সমঝোতা হলেই রাজপথ ছেড়ে বিরোধী জোট নির্বাচনমুখী হবে বলে আভাস দিয়েছেন তিনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির স্থায়ী কমিটির এক সদস্য বলেন, আমরা সংলাপ চাই। তবে সরকার যদি তাতে সাড়া না দিয়ে বিরোধী দলের আন্দোলন দমন করা অথবা সময়ক্ষেপণের কৌশল নেয়, তবে তাদের চরম খেসারত দিতে হবে।
সংলাপ ও আন্দোলন দু’দিকেই আমরা আছি। নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি না হলে আন্দোলনের মধ্য দিয়ে একতরফা নির্বাচন প্রতিহত করা হবে। আর সমঝোতা হলেই আন্দোলনের মাঠ ছেড়ে নির্বাচনমুখী হবো এর কোনো বিকল্প নেই। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেন, দেশের মানুষ আজ এক ক্রান্তিকাল পার করছে। ২ বছর আগে আওয়ামী লীগ সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে দেশে এ সঙ্কট সৃষ্টি করেছে। আওয়ামী লীগ এমন একটি নির্বাচন চায়, যাতে রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে নির্বাচনের ফলাফল নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এ রিমোট কন্ট্রোলের স্বার্থে দেশের প্রশাসনকে সাজিয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নির্বাচন কমিশন। তাই জনমতের বিপক্ষে গিয়ে একতরফা নির্বাচনের তফসিল দিয়েছে। বিএনপি ১৮ দলসহ সমমনা দলগুলো এ নির্বাচনে তো অংশ নেবেই না বরং দেশে এ ধরনের কোনো নির্বাচন হতে দেয়া হবে না।
আবারও
আসছে অবরোধ। আগামী সপ্তাহেও সম্প্রসারিত হচ্ছে বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী
জোটের দেশব্যাপী সড়কপথ, রেলপথ ও নৌপথ অবরোধের কর্মসূচি। রোববার থেকে টানা
৬০ ঘণ্টার এ কর্মসূচি বৃহস্পতিবার ঘোষণা হবে বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।
এছাড়া নির্বাচন কমিশন ঘেরাওয়ের মতো কঠোর কর্মসূচি দেয়ার কথা ভাবছে
প্রধান বিরোধী দল। সূত্র জানায়, বিরোধী জোটের সিনিয়র কোনো নেতাকে আটক
করামাত্র সংশ্লিষ্ট এলাকায় তাৎক্ষণিক হরতাল ডাকা হবে। এছাড়া নেতাকর্মীদের
ওপর হামলা-নির্যাতন ও হতাহতের ঘটনায় স্থানীয় পর্যায় থেকে হরতালসহ যথাযথ
কর্মসূচির সিদ্ধান্ত নেয়ার নির্দেশনা কেন্দ্র থেকে দেয়া হয়েছে। আর
কেন্দ্রীয় পর্যায়ে জোটনেত্রী খালেদা জিয়াকে যে কোনো কর্মসূচির সিদ্ধান্ত
নেয়ার ক্ষমতা আগে থেকেই দিয়ে রেখেছে ১৮ দল।
নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে দীর্ঘদিন সভা-সমাবেশ, বিক্ষোভ ও হরতালের মতো কর্মসূচি পালন করে আসছে প্রধান বিরোধী দল। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আভাস পেয়ে গত সপ্তাহে বিরোধী জোট ঘোষণা দেয়Ñ নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের ব্যবস্থা না করে যে মুহূর্তে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে সে মুহূর্ত থেকে দেশ অচল করে দেয়া হবে। বিরোধী দলের দাবি উপেক্ষা করে সোমবার একতরফা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করায় নতুন মাত্রায় শুরু হয় আন্দোলন। প্রতিবাদে সোমবার রাতেই সারা দেশে ৪৮ ঘণ্টার সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধের ঘোষণা দেয় ১৮ দল। এ কর্মসূচির মধ্য দিয়ে আন্দোলনের দ্বিতীয় পর্বে যাত্রা শুরু করে বিরোধী জোট। রাতেই আটক করা হয় দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহকে। এর প্রতিবাদে তার নির্বাচনী এলাকা কাপাসিয়া ও গাজীপুরে হরতালের ডাক দেয় স্থানীয় বিএনপি। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধের মধ্য দিয়ে রাজধানী ঢাকাকে সারা দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করার লক্ষ্যে কর্মসূচি দিচ্ছে বিরোধী দল। দফায় দফায় এ অবরোধ অব্যাহত রাখা হবে। জনসম্পৃক্ততা আরও বাড়িয়ে অসহযোগ কর্মসূচির দিকে নেয়া হবে দাবি আদায়ের অন্দোলনকে। সর্বশেষ সারা দেশে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও, লাগাতার অবরোধ এবং নির্বাচন প্রতিহত করার লক্ষ্য নিয়ে আরও কিছু কঠোর ও কঠিন কর্মসূচির ডাক দেবে বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোট। পাশাপাশি সংলাপের মাধ্যমে সমঝোতার চেষ্টা অব্যাহত রাখার কৌশল নিয়ে এগুচ্ছে বিএনপিসহ শরিক ও মিত্র দলগুলো। এর আগে বিভিন্ন সভা-সমাবেশ ও সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলন এবং সংলাপ একসঙ্গে চলবে বলে ঘোষণা দেন জোট নেত্রী খালেদা জিয়া। পাশাপাশি নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের বিষয়ে সমঝোতা হলেই রাজপথ ছেড়ে বিরোধী জোট নির্বাচনমুখী হবে বলে আভাস দিয়েছেন তিনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির স্থায়ী কমিটির এক সদস্য বলেন, আমরা সংলাপ চাই। তবে সরকার যদি তাতে সাড়া না দিয়ে বিরোধী দলের আন্দোলন দমন করা অথবা সময়ক্ষেপণের কৌশল নেয়, তবে তাদের চরম খেসারত দিতে হবে। সংলাপ ও আন্দোলন দু’দিকেই আমরা আছি। নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি না হলে আন্দোলনের মধ্য দিয়ে একতরফা নির্বাচন প্রতিহত করা হবে। আর সমঝোতা হলেই আন্দোলনের মাঠ ছেড়ে নির্বাচনমুখী হবোÑ এর কোনো বিকল্প নেই। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেন, দেশের মানুষ আজ এক ক্রান্তিকাল পার করছে। ২ বছর আগে আওয়ামী লীগ সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে দেশে এ সঙ্কট সৃষ্টি করেছে। আওয়ামী লীগ এমন একটি নির্বাচন চায়, যাতে রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে নির্বাচনের ফলাফল নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এ রিমোট কন্ট্রোলের স্বার্থে দেশের প্রশাসনকে সাজিয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নির্বাচন কমিশন। তাই জনমতের বিপক্ষে গিয়ে একতরফা নির্বাচনের তফসিল দিয়েছে। বিএনপি ১৮ দলসহ সমমনা দলগুলো এ নির্বাচনে তো অংশ নেবেই না বরং দেশে এ ধরনের কোনো নির্বাচন হতে দেয়া হবে না।
- See more at: http://bd24live.com/%e0%a6%9f%e0%a6%aa-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%89%e0%a6%9c/%e0%a6%86%e0%a6%97%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%bf-%e0%a6%b8%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%be%e0%a6%b9%e0%a7%87-%e0%a6%86%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%93-%e0%a7%ac%e0%a7%a6-%e0%a6%98%e0%a6%a3/#sthash.BwwJCljB.dpuf
নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে দীর্ঘদিন সভা-সমাবেশ, বিক্ষোভ ও হরতালের মতো কর্মসূচি পালন করে আসছে প্রধান বিরোধী দল। নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আভাস পেয়ে গত সপ্তাহে বিরোধী জোট ঘোষণা দেয়Ñ নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের ব্যবস্থা না করে যে মুহূর্তে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে সে মুহূর্ত থেকে দেশ অচল করে দেয়া হবে। বিরোধী দলের দাবি উপেক্ষা করে সোমবার একতরফা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করায় নতুন মাত্রায় শুরু হয় আন্দোলন। প্রতিবাদে সোমবার রাতেই সারা দেশে ৪৮ ঘণ্টার সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধের ঘোষণা দেয় ১৮ দল। এ কর্মসূচির মধ্য দিয়ে আন্দোলনের দ্বিতীয় পর্বে যাত্রা শুরু করে বিরোধী জোট। রাতেই আটক করা হয় দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহকে। এর প্রতিবাদে তার নির্বাচনী এলাকা কাপাসিয়া ও গাজীপুরে হরতালের ডাক দেয় স্থানীয় বিএনপি। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধের মধ্য দিয়ে রাজধানী ঢাকাকে সারা দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করার লক্ষ্যে কর্মসূচি দিচ্ছে বিরোধী দল। দফায় দফায় এ অবরোধ অব্যাহত রাখা হবে। জনসম্পৃক্ততা আরও বাড়িয়ে অসহযোগ কর্মসূচির দিকে নেয়া হবে দাবি আদায়ের অন্দোলনকে। সর্বশেষ সারা দেশে নির্বাচন কমিশন ঘেরাও, লাগাতার অবরোধ এবং নির্বাচন প্রতিহত করার লক্ষ্য নিয়ে আরও কিছু কঠোর ও কঠিন কর্মসূচির ডাক দেবে বিএনপি নেতৃত্বাধীন বিরোধী জোট। পাশাপাশি সংলাপের মাধ্যমে সমঝোতার চেষ্টা অব্যাহত রাখার কৌশল নিয়ে এগুচ্ছে বিএনপিসহ শরিক ও মিত্র দলগুলো। এর আগে বিভিন্ন সভা-সমাবেশ ও সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলন এবং সংলাপ একসঙ্গে চলবে বলে ঘোষণা দেন জোট নেত্রী খালেদা জিয়া। পাশাপাশি নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের বিষয়ে সমঝোতা হলেই রাজপথ ছেড়ে বিরোধী জোট নির্বাচনমুখী হবে বলে আভাস দিয়েছেন তিনি। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির স্থায়ী কমিটির এক সদস্য বলেন, আমরা সংলাপ চাই। তবে সরকার যদি তাতে সাড়া না দিয়ে বিরোধী দলের আন্দোলন দমন করা অথবা সময়ক্ষেপণের কৌশল নেয়, তবে তাদের চরম খেসারত দিতে হবে। সংলাপ ও আন্দোলন দু’দিকেই আমরা আছি। নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি না হলে আন্দোলনের মধ্য দিয়ে একতরফা নির্বাচন প্রতিহত করা হবে। আর সমঝোতা হলেই আন্দোলনের মাঠ ছেড়ে নির্বাচনমুখী হবোÑ এর কোনো বিকল্প নেই। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেন, দেশের মানুষ আজ এক ক্রান্তিকাল পার করছে। ২ বছর আগে আওয়ামী লীগ সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে দেশে এ সঙ্কট সৃষ্টি করেছে। আওয়ামী লীগ এমন একটি নির্বাচন চায়, যাতে রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে নির্বাচনের ফলাফল নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এ রিমোট কন্ট্রোলের স্বার্থে দেশের প্রশাসনকে সাজিয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নির্বাচন কমিশন। তাই জনমতের বিপক্ষে গিয়ে একতরফা নির্বাচনের তফসিল দিয়েছে। বিএনপি ১৮ দলসহ সমমনা দলগুলো এ নির্বাচনে তো অংশ নেবেই না বরং দেশে এ ধরনের কোনো নির্বাচন হতে দেয়া হবে না।
- See more at: http://bd24live.com/%e0%a6%9f%e0%a6%aa-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%89%e0%a6%9c/%e0%a6%86%e0%a6%97%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a6%bf-%e0%a6%b8%e0%a6%aa%e0%a7%8d%e0%a6%a4%e0%a6%be%e0%a6%b9%e0%a7%87-%e0%a6%86%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b0%e0%a6%93-%e0%a7%ac%e0%a7%a6-%e0%a6%98%e0%a6%a3/#sthash.BwwJCljB.dpuf

