আদিগন্ত বরফ | সাদায় সাদা সাইবেরিয়া | তার পূর্ব প্রান্তে শুয়ে আছে সুবিশাল বৈকাল হ্রদ | সেই বৈকালের পাশেই চব্বিশ হাজার বছর ধরে শুয়ে ছিল সে | তিন- বছরের এক বালক | অ্যানথ্রোপলজিস্টদের খননে পাথরের তলা থেকে বেরিয়ে এসেছে | তার DNA পরীক্ষা বিজ্ঞানীদের সামনে এনেছে তথ্যের নতুন দিগন্ত |
এই বালকের DNA মিলে গিয়েছে আধুনিক পশ্চিম ইউরোপীয়দের সঙ্গে | এর থেকে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন গত তুষার যুগের শেষ দিকেই আজকের ইউরোপ থেকে মানুষ পাড়ি দিয়েছিল এশিয়ার উদ্দেশে | ইউরেশিয়া পার করে |
জিন পরীক্ষার পাশাপাশি চেষ্টা করা হচ্ছে ওই বালকের চেহারা কিছুটা আন্দাজ পাওয়ার | যদিও তার দেহে চুল বা মাংস কিছু অবশিষ্ট নেই তবু বিজ্ঞানীদের ধারনা, সেই আদি মানবের চুল আর চোখের মণি ছিল বাদামি | ত্বক ছিল ফাটা ফাটা |
এছাড়া DNA থেকে উঠে এসেছে আর একটি চমকে দেওয়ার মতো বিষয় | সাইবেরিয়ার বালকের জিনের সঙ্গে প্রায় ২৫ % মিল পাওয়া গিয়েছে আজকের আমেরিকার আদিবাসীদের জিনের সঙ্গে | এর আগেই বিজ্ঞানীদের ধারনা ছিল সাইবেরিয়া এবং পূর্ব এশিয়ার মানুষের বংশধররাই প্রথম পা রেখেছিল আমেরেইকায় |
এখন বিজ্ঞানীরা মনে করছেন পশ্চিম ইউরোপ থেকে মানুষ পা রেখেছিল সাইবেরিয়ায় | তারপর তাদের সঙ্গে পূর্ব এশিয়ার মানুষের মিলনে উদ্ভূত নতুন উত্তরপুরুষরা প্রথম পৌঁছেছিল আমেরিকা মহাদেশে |
তবে এটা আবার প্রমাণিত হল সৃষ্টির ঊষালগ্নেও মানুষ সাজতে ভালবাসত | গয়না পরত | সাইবেরিয়ার বালকের পরনে হাতির দাঁতের নেকলেস, পেনডেন্ট আর অন্য গয়না মিলেছে | গলার পেনডেন্ট আবার দেখতে পাখির মতো |
তবে সাইবেরিয়ায় এই রকম আবিষ্কার প্রথম নয় | এর আগে ২০ বছর ধরে খনন চালিয়ে সাইবেরিয়ায় আদিম মানুষের দেহাবশেষের সন্ধান মিলেছিল | প্যালিওলিথিক যুগের ইউরোপিয় জনজাতির দেহাবশেষ | ১৯৫৮ সালে পাওয়া সেই অবশিষ্ট রাশিয়ার সেন্ট পিটসাবার্গের জাদুঘরে রাখা আছে |
এই বালকের DNA মিলে গিয়েছে আধুনিক পশ্চিম ইউরোপীয়দের সঙ্গে | এর থেকে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন গত তুষার যুগের শেষ দিকেই আজকের ইউরোপ থেকে মানুষ পাড়ি দিয়েছিল এশিয়ার উদ্দেশে | ইউরেশিয়া পার করে |
জিন পরীক্ষার পাশাপাশি চেষ্টা করা হচ্ছে ওই বালকের চেহারা কিছুটা আন্দাজ পাওয়ার | যদিও তার দেহে চুল বা মাংস কিছু অবশিষ্ট নেই তবু বিজ্ঞানীদের ধারনা, সেই আদি মানবের চুল আর চোখের মণি ছিল বাদামি | ত্বক ছিল ফাটা ফাটা |
এছাড়া DNA থেকে উঠে এসেছে আর একটি চমকে দেওয়ার মতো বিষয় | সাইবেরিয়ার বালকের জিনের সঙ্গে প্রায় ২৫ % মিল পাওয়া গিয়েছে আজকের আমেরিকার আদিবাসীদের জিনের সঙ্গে | এর আগেই বিজ্ঞানীদের ধারনা ছিল সাইবেরিয়া এবং পূর্ব এশিয়ার মানুষের বংশধররাই প্রথম পা রেখেছিল আমেরেইকায় |
এখন বিজ্ঞানীরা মনে করছেন পশ্চিম ইউরোপ থেকে মানুষ পা রেখেছিল সাইবেরিয়ায় | তারপর তাদের সঙ্গে পূর্ব এশিয়ার মানুষের মিলনে উদ্ভূত নতুন উত্তরপুরুষরা প্রথম পৌঁছেছিল আমেরিকা মহাদেশে |
তবে এটা আবার প্রমাণিত হল সৃষ্টির ঊষালগ্নেও মানুষ সাজতে ভালবাসত | গয়না পরত | সাইবেরিয়ার বালকের পরনে হাতির দাঁতের নেকলেস, পেনডেন্ট আর অন্য গয়না মিলেছে | গলার পেনডেন্ট আবার দেখতে পাখির মতো |
তবে সাইবেরিয়ায় এই রকম আবিষ্কার প্রথম নয় | এর আগে ২০ বছর ধরে খনন চালিয়ে সাইবেরিয়ায় আদিম মানুষের দেহাবশেষের সন্ধান মিলেছিল | প্যালিওলিথিক যুগের ইউরোপিয় জনজাতির দেহাবশেষ | ১৯৫৮ সালে পাওয়া সেই অবশিষ্ট রাশিয়ার সেন্ট পিটসাবার্গের জাদুঘরে রাখা আছে |
আদিগন্ত
বরফ | সাদায় সাদা সাইবেরিয়া | তার পূর্ব প্রান্তে শুয়ে আছে সুবিশাল বৈকাল
হ্রদ | সেই বৈকালের পাশেই চব্বিশ হাজার বছর ধরে শুয়ে ছিল সে | তিন- বছরের
এক বালক | অ্যানথ্রোপলজিস্টদের খননে পাথরের তলা থেকে বেরিয়ে এসেছে | তার
DNA পরীক্ষা বিজ্ঞানীদের সামনে এনেছে তথ্যের নতুন দিগন্ত |
এই বালকের DNA মিলে গিয়েছে আধুনিক পশ্চিম ইউরোপীয়দের সঙ্গে | এর থেকে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন গত তুষার যুগের শেষ দিকেই আজকের ইউরোপ থেকে মানুষ পাড়ি দিয়েছিল এশিয়ার উদ্দেশে | ইউরেশিয়া পার করে |
জিন পরীক্ষার পাশাপাশি চেষ্টা করা হচ্ছে ওই বালকের চেহারা কিছুটা আন্দাজ পাওয়ার | যদিও তার দেহে চুল বা মাংস কিছু অবশিষ্ট নেই তবু বিজ্ঞানীদের ধারনা, সেই আদি মানবের চুল আর চোখের মণি ছিল বাদামি | ত্বক ছিল ফাটা ফাটা |
এছাড়া DNA থেকে উঠে এসেছে আর একটি চমকে দেওয়ার মতো বিষয় | সাইবেরিয়ার বালকের জিনের সঙ্গে প্রায় ২৫ % মিল পাওয়া গিয়েছে আজকের আমেরিকার আদিবাসীদের জিনের সঙ্গে | এর আগেই বিজ্ঞানীদের ধারনা ছিল সাইবেরিয়া এবং পূর্ব এশিয়ার মানুষের বংশধররাই প্রথম পা রেখেছিল আমেরেইকায় |
এখন বিজ্ঞানীরা মনে করছেন পশ্চিম ইউরোপ থেকে মানুষ পা রেখেছিল সাইবেরিয়ায় | তারপর তাদের সঙ্গে পূর্ব এশিয়ার মানুষের মিলনে উদ্ভূত নতুন উত্তরপুরুষরা প্রথম পৌঁছেছিল আমেরিকা মহাদেশে |
তবে এটা আবার প্রমাণিত হল সৃষ্টির ঊষালগ্নেও মানুষ সাজতে ভালবাসত | গয়না পরত | সাইবেরিয়ার বালকের পরনে হাতির দাঁতের নেকলেস, পেনডেন্ট আর অন্য গয়না মিলেছে | গলার পেনডেন্ট আবার দেখতে পাখির মতো |
তবে সাইবেরিয়ায় এই রকম আবিষ্কার প্রথম নয় | এর আগে ২০ বছর ধরে খনন চালিয়ে সাইবেরিয়ায় আদিম মানুষের দেহাবশেষের সন্ধান মিলেছিল | প্যালিওলিথিক যুগের ইউরোপিয় জনজাতির দেহাবশেষ | ১৯৫৮ সালে পাওয়া সেই অবশিষ্ট রাশিয়ার সেন্ট পিটসাবার্গের জাদুঘরে রাখা আছে |
- See more at: http://bd24live.com/992/%e0%a6%ac%e0%a7%88%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%b9%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a6%be%e0%a6%b6%e0%a7%87-%e0%a7%a8%e0%a7%aa-%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a6%be/#sthash.q33eLYyA.dpuf
এই বালকের DNA মিলে গিয়েছে আধুনিক পশ্চিম ইউরোপীয়দের সঙ্গে | এর থেকে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন গত তুষার যুগের শেষ দিকেই আজকের ইউরোপ থেকে মানুষ পাড়ি দিয়েছিল এশিয়ার উদ্দেশে | ইউরেশিয়া পার করে |
জিন পরীক্ষার পাশাপাশি চেষ্টা করা হচ্ছে ওই বালকের চেহারা কিছুটা আন্দাজ পাওয়ার | যদিও তার দেহে চুল বা মাংস কিছু অবশিষ্ট নেই তবু বিজ্ঞানীদের ধারনা, সেই আদি মানবের চুল আর চোখের মণি ছিল বাদামি | ত্বক ছিল ফাটা ফাটা |
এছাড়া DNA থেকে উঠে এসেছে আর একটি চমকে দেওয়ার মতো বিষয় | সাইবেরিয়ার বালকের জিনের সঙ্গে প্রায় ২৫ % মিল পাওয়া গিয়েছে আজকের আমেরিকার আদিবাসীদের জিনের সঙ্গে | এর আগেই বিজ্ঞানীদের ধারনা ছিল সাইবেরিয়া এবং পূর্ব এশিয়ার মানুষের বংশধররাই প্রথম পা রেখেছিল আমেরেইকায় |
এখন বিজ্ঞানীরা মনে করছেন পশ্চিম ইউরোপ থেকে মানুষ পা রেখেছিল সাইবেরিয়ায় | তারপর তাদের সঙ্গে পূর্ব এশিয়ার মানুষের মিলনে উদ্ভূত নতুন উত্তরপুরুষরা প্রথম পৌঁছেছিল আমেরিকা মহাদেশে |
তবে এটা আবার প্রমাণিত হল সৃষ্টির ঊষালগ্নেও মানুষ সাজতে ভালবাসত | গয়না পরত | সাইবেরিয়ার বালকের পরনে হাতির দাঁতের নেকলেস, পেনডেন্ট আর অন্য গয়না মিলেছে | গলার পেনডেন্ট আবার দেখতে পাখির মতো |
তবে সাইবেরিয়ায় এই রকম আবিষ্কার প্রথম নয় | এর আগে ২০ বছর ধরে খনন চালিয়ে সাইবেরিয়ায় আদিম মানুষের দেহাবশেষের সন্ধান মিলেছিল | প্যালিওলিথিক যুগের ইউরোপিয় জনজাতির দেহাবশেষ | ১৯৫৮ সালে পাওয়া সেই অবশিষ্ট রাশিয়ার সেন্ট পিটসাবার্গের জাদুঘরে রাখা আছে |
- See more at: http://bd24live.com/992/%e0%a6%ac%e0%a7%88%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%b9%e0%a7%8d%e0%a6%b0%e0%a6%a6%e0%a7%87%e0%a6%b0-%e0%a6%aa%e0%a6%be%e0%a6%b6%e0%a7%87-%e0%a7%a8%e0%a7%aa-%e0%a6%b9%e0%a6%be%e0%a6%9c%e0%a6%be/#sthash.q33eLYyA.dpuf

